Wednesday, December 18, 2013

The Rights of Corrupted people

It is very amazing! thing that the corrupted people of Bangladesh are talking too much about Bangladesh.

wARNING FOR cORRUPTED pEOPLE-
DONT talk about Bangladesh. Just Shut UP. You have no right to talk about the well being of Bangladesh.

Corrupted people are NO 1 enemy of Bangladesh. They are More dangerous than the Razakaars.

The Rights of Corrupted People

It is very amazing! thing that the corrupted people of Bangladesh are talk too much about Bangladesh.

wARNING FOR cORRUPTED pEOPLE-
DONT talk about Bangladesh. Just Shut UP. You have no right to talk about the well being of Bangladesh.

Corrupted people are NO 1 enemy of Bangladesh. They are More dangerous than the Razakaars.

Sunday, August 18, 2013

নৈরাশ্য ছড়াচ্ছে আমাদের মিডিয়া:



নৈরাশ্য ছড়াচ্ছে আমাদের মিডিয়া:

সকালে উঠে পত্রিকা হাতে নিলেই যত নেতিবাচক খবর আছে তা গিলতে হয়। প্রতিদিন প্রতিটি নাগরিক বছরের পর বছর এসব গিলে গিলে একজন নেতিবাচক নাগরিক হিসাবে গড়ে উঠছে। পত্রিকা মানেই বাজারে আগুন, ভেঙ্গে পড়ছে অর্থনীতি, খুন, ধর্ষণ, রাজস্ব আয়ে অগ্রগতি নেই (অথচ সাফল্য ঈর্ষণীয়), জনশক্তি হ্রাসে ধ্বস (অথচ রেমিট্যান্স বাড়ার গতি দারুণ) লাক্স সুন্দরী মিমের ভিডিও কেলেংকারী, খুনি ঐশির সাপ্তাহিক হাত খরচ লাখ টাকা, গ্রামীণ ব্যাংক ২১ টুকরা, রক্তাক্ত মিশর, ড্রোন আক্রমণে শিশু নিহত, ইত্যাদি। 

ভূমিদস্যুরা যদি মিডিয়ার মালিক হয়, শেয়ার বাজারের লুটপাটকারীরা যদি মিডিয়ার মালিক হয়, তবে সেই মিডিয়ার লোকজনের কি এসব নেতিবাচক খবরে শিুশ আর নাগরিকরা কিভাবে নষ্ট নাগরিকে পরিণত হয় তার বিশ্লেষণের সময় আছে?কিংবা সামর্থ্য?

সাফল্যের গল্পগুলো যেন বলাই হয় না। মানুষ আশাবাদী হবে কিভাবে?আমরা কেনই বা আশা করব যে দুর্নীতিবাজ আর ভূমিদস্যু মিডিয়া মালিকরা সেই মহান দায়িত্ব পালন করবে?

দুর্নীতিবাজ আর ভূমিদস্যুদের মনোজগতটা কি রকম? মিডিয়া তা সে প্রিন্টই হোক আর ইলেকট্রনিকই হোক না কেন, সর্বত্রই তা নষ্টামীর কথাই ছড়িয়ে যাবে।

Sunday, May 26, 2013

আপনার ভোটই একমাত্র অস্ত্র, গুলি করুন দুর্নীতিবাজদের -



আপনার ভোটই একমাত্র অস্ত্র, গুলি করুন দুর্নীতিবাজদের -


নির্বাচন হবে, সে বিষয়ে আমরা নিশ্চিত। আমরা নাগরিকরা গত চার দশক ধরে কত আশাই না করেছি। কিছু পেয়েছি। কিন্তু যে সম্ভাবনা ছিল, তার কিয়দংশও আমরা অর্জন করতে পারিনি। দেশের সিংহভাগ তরুণদের জন্য সম্মানজনক কর্মের ব্যবস্থা করতে পারি নি।
অথচ স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্যই ছিল তাই।
সুযোগ বার বার এসেছে। আমরা বার বার হারিযেছি। সুযোগ তো আরেকটি আসছে। এখনই সময় – আগামী নির্বাচন নিয়ে ভাবনার।
বেশ তো আসুন, একমত হই , দুর্নীতিবাজ যে দলেরই হোক না কেন, তাদের আসন্ন নির্বাচনেই নির্মূল করব ভোটের মাধ্যমে।
এটি কোন কল্পনা নয়।  এটি সম্ভব। আপনার ভোটই নির্ধারণ করবে, আমরা আসলেই দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্রকে ভয় পাই না, আমরা তা চাই।
দায়িত্ব কিন্তু আপনার।

Wednesday, April 10, 2013

ইতিবাচকতার নামে নিষ্ঠুর নেতিবাচকতা-গত ৪২ বছরে আসলে কি উন্নতি হলো



১. ইতিবাচকতার নামে নিষ্ঠুর নেতিবাচকতা-
কেউ কি বলতে পারবেন একজন গার্মেন্টস শ্রমিক প্রতি ঘন্টায় কয় টাকা বেতন পায়? 

যারা দাড়িযে কাজ করে তারা কতক্ষণ দাড়িয়ে থাকে? ঘুমানোর জন্য তারা কতটুকু সময় পায়? তাদের আমরা কি মানুষ না মেশিন ভাবি?
৪২ বছর পর অবশ্যই এ প্রশ্ন খুব খোলাখুলিভাবে করা প্রয়োজন। এর নাম কি সাফল্য?



২. থলির বিড়াল থলেতে রেখে দম বন্ধ মেরে ফেলার নামই ইতিবাচকতা দৃষ্ঠিভঙ্গি!!

সবাই জানেন, এ বছর মাত্র ১০ লক্ষ ছেলেমেয়ে (১০,১২,৫৮১) ছেলেমেয়ে এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে। কিন্তু সংখ্যাটি হওয়ার কথা কমপক্ষে ২৫ লক্ষ (ওভারল্যাপিং/গ্রে বাদ দিয়ে)। তো ১৫ লক্ষ কোথায় গেলে? ৪২ বছর পর তিন পঞ্চমাংশ হারিযে যায়? এর মধ্যে ৭.৫ লক্ষ মেয়ে রয়েছে।কোথায় তারা?

সাফল্যের লম্বা লম্বা কথার মধ্যে এ সব ভয়াবহ ব্যর্থতা আমরা ঢেকে রাখার কৌশল ভালই শিখেছি। থলির বিড়াল থলেতে রাখার নামই ইতিবাচকতা –
 




আমরা আসলে কী চাই?

আমরা আসলে কী চাই? এক মেডিকেল কোচিং সেন্টারের মালিক ডাঃকে ধরা হয়েছে। গত ১৮ বছরে ৪০০০ ছাত্রকে সে পাবলিক মেডিকেলে অবৈধভাবে চান্স পেতে অর্...