Monday, September 29, 2014

Behind the Pharmacetucals business in Bangladesh - ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির রমরমা ব্যবসা ও সাধারণ মানুষের পকেট ডাকাতি



ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির রমরমা ব্যবসা ও সাধারণ মানুষের পকেট ডাকাতি 

১২০০০ কোটি (বারো হাজার কোটি টাকা) টাকার ঔষধ খায় বাংলাদেশের মানুষ এক বছরে!  ডেসটিনি গ্রুপের টাউট বাটপারদের মতো মেডিক্যাল রেপ্রেজন্টিভরা সারা দেশে এক ভয়াবহ অসাধু সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে এরা না থাকলে এ খরচ ৩,০০০ কোটি টাকায় নেমে আসতো চিকিৎসকদের উপহারের নামে হাজার থেকে শুরু করে কোটি (এমন কি দামি এপার্টম্যান্টও কিনে দেয়!) কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে সাধারণ মানুষদের জিম্মি করে বছরে মানুষের পকেট থেকে ১০,০০০ কোটি টাকা বের করে নিচ্ছে
 
এই অতিরিক্ত খরচ জোগাতে অনেক পরিবারই নিঃস্ব হয়ে যায় দারিদ্র্য বৃদ্ধিতে এদের রয়েছে প্রত্যক্ষ ভূমিকা মেডিক্যাল রেপ্রেজিন্টভরা আসলে দেশের ভয়াবহ সর্বনাশের স্থায়ী পথ তৈরি করেছে

এদের থামাবে কে?                
বিঃদ্রঃ এভাবেই ৩০ হাজার টাকার হার্টের রিং তিন লাখ টাকায় বিক্রি করে হাজার হাজার মানুষের পকেট থেকে শত শত কোটি টাকা লুটপাট হচ্ছে।

Sunday, September 21, 2014

আসল শত্রু কে? তাজউদ্দীন আহমেদ নাকি মোশতাক?

আসল শত্রু কে? তাজউদ্দীন আহমেদ নাকি মোশতাক?
যারা রায়ের পক্ষে আগরুম বাগরুম স্টাটাস দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছের লোক প্রমাণ করার অশুভ চেষ্টা করছেন, প্রধানমন্ত্রীর কিছু হলে এরাই সবার আগে লেজ গুটিয়ে পালাবে।
নিশ্চিত করে বলতে পারি যারা আসলেই প্রধানমন্ত্রীকে ভালোবাসেন, যারা তাঁকে রক্ষার জন্য যে কোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত - তারাই চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রীর চারপাশের কিছু দালাল যারা তাঁকে জনগণের প্রতিক্রিয়া জানতে দিচ্ছেন না, তাদের সম্পর্কে সতর্ক করতে।
এমনি এক ক্রান্তিলগ্নে বঙ্গবন্ধু জাতির কীর্তি সন্তান, দেশ ও মানুষের জন্য যে মানুষটি ছিলেন অবিচল বিশ্বাসী, বঙ্গবন্ধু আজকের দালালদের মত কিছু দালালদের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে তাঁকে দূরে সরিয়ে দিয়েছিলেন।
আর মোশতাকরা তাঁর কাছের মানুষ সেজে চরম সর্বনাশ করলো। বাংলাদেশ পিছিয়ে গেল শত বছর। দেশটা হলো সেনাবাহিনী, আমলা,টাউট বাটপারদের অভয়ারণ্য। লক্ষ কোটি টাকা লুটে গেল এই গোষ্ঠী।
আবারো এর পুনরাবৃত্তি হওয়ার ছায়া দেখা যাচ্ছে। মোশতাকরা যেন আবার সর্বনাশ না ঘটায়। গণজাগরণ মঞ্চের হাজারো নির্ভীক তরুণদের, যারা ইতোমধ্যেই চাকুরি থেকে শুরু করে জীবনের অনেক কিছুই ত্যাগ করেছে - তাদেরকে নির্যাতন করা শোভনীয় নয়। এটি অন্যায়।
আমি বিশ্বাস করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিভ্রান্ত করছে যারা, তাদের দ্রুতই চিহ্নিত করবেন। গণজাগরণ মঞ্চের হাজারো তরুণেদের মত প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্ত কাছের মানুষ খুবই কম আছে। এদের ত্যাগ করা মানে, মরহুম তাজউদ্দীনের মতই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করা।
চারপাশে যখন নাগীনিরা ফেলিছে নিঃশ্বাস, তখন আপনজনদের শত্রু বানানোর মত আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত আর কী হতে পারে? স্বাধীনতার পক্ষের সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুক। জয় হোক মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির।

আমরা আসলে কী চাই?

আমরা আসলে কী চাই? এক মেডিকেল কোচিং সেন্টারের মালিক ডাঃকে ধরা হয়েছে। গত ১৮ বছরে ৪০০০ ছাত্রকে সে পাবলিক মেডিকেলে অবৈধভাবে চান্স পেতে অর্...